ধন্যবাদান্তে......
- Get link
- X
- Other Apps
বেড়াতে যাওয়ার সিরিজটাতে আজকের জন্য ব্রেক চাপলাম। কারণ মাঝে মাঝে নিজেকে দরকারি জিনিসগুলোর রিমাইন্ডার দেওয়ার দরকার হয়। এবং চারদিকে টেলিভিশনের দৌলতে কানের আর চোখের কাছে ড্যাং ড্যাং করে বলা 'থ্যাংকস গিভিং' স্পিরিটে , যা যা, যাদের যাদের জন্য আমি থ্যাংকফুল এই পোস্টটা তাদের জন্য।
১. বাবা মাকে। তঁ্যাদোর মেয়েকে মানুষ করার চেষ্টা করার জন্য। অনেকের থেকে বেশি আরাম আয়েশের জীবনের সুযোগ দেওয়ার জন্য।
২. সেই সব বন্ধুদের জন্য যারা আমার মতো হারামজাদা পাবলিককে সহ্য করে চলেছে। যারা খুন করে এলে 'বডি কোই, চল আমি হেল্প করছি লুকোতে' বলবে।
৩. হাতের মুঠোফোনের জন্য। হেডফোন, অনাকাঙ্খিত সহযাত্রীর থেকে খেজুরে আলাপ জমানোর থেকে বাঁচানোর জন্য। পছন্দসই গান চালিয়ে মুহূর্তের মধ্যে আশেপাশের সব থেকে বিচ্ছিন্ন হওয়ার সুযোগ দেওয়ার জন্য।
৪. ছোট্টু, শুভ, বুড়ি, আরেকজন যার একজন যার নাম নিয়ে এখন ঘোরতর ঝগড়া হচ্ছে। খুব খারাপ হিন্দি/বাংলা গানের বিট, একটা লেজারের সবুজ আলোও যে আনন্দের কারণ হতে পারে, সেটা মনে করিয়ে দেওয়ার জন্য।
৫. আমার কোলবালিশের জন্য। সব রাগ,দুঃখ, মন খারাপ সহ্য করার জন্য।
৬. রং, তুলি, সাদা ক্যানভাসের জন্য। সাদা বুটিওয়ালা লাল বেলুনের জন্য।
৭. শীতকালে গিজারের গরম জলের জন্য।
৮. ল্যাকমে কাজলের জন্য।
৯. টমেটো সসের জন্য, জিম জ্যাম বিস্কিটের জন্য।
১০.করবী গাছ আর তার হলুদ ফুলের জন্য।
****বোনাস*****
১১. ইবুক রিডার। বই বয়ে কাঁধের ব্যাথা থেকে বাঁচানোর জন্য।
- Get link
- X
- Other Apps
Comments
jio (Y)
ReplyDeleteএরকম অনামী কমেন্ট কেন? পরিচিতি জানিয়ে পছন্দের কথা জানালে খুশি হতাম আরও :)
Deleteএদের কি বলতে হয় জানা নেই..
ReplyDeleteকলকাতা আর শহরতলীর বুকে ছড়িয়ে থাকা রোল চাউ মোমোর “আর না.. বাকিটা প্লিজ তুমি খাও” লেগে থাকা দোকান গুলো…
মাঝেরহাট নৈহাটির “ভাই যাবে কৈ??.. ব্যারাকপুর .. নাও একটু বসে নাও তাহলে.. সেই তো বালিগঞ্জ থেকে তো দাঁড়িয়ে” বা দমদমের ঝুলন্ত ভিড়ের ”চেপে আয় ভাই দাঁড়িয়েছিস তো ঠিক করে” র ট্রেন এর কাকা দাদা মেসো রা..
“এখানে আর জায়গা নেই আর চাপা যাবে না দাদা… আরে না না তুমি পড়. এক্সাম চলছে তোমাদের ??”
বাস ট্রেন এর অভিভাবকরা…
সেই সামনে দাড়িয়ে গার্ড দিয়ে প্রেমিকাকে নিয়ে যাওয়া বা অন্য মেয়ে তাকাচ্ছে দেখে ঝপ করে প্রেমিকের হাত ধরে ফেলা কাপলগুলো যাদের দেখে এমনিই “না ওদের ভাল হোক” মার্কা হাসি এসে যায় মেট্রোর কামরায়..
“স্যার এখান থেকে শিবমন্দির মুদিয়ালি যাব কি করে?” এর নিখুঁত ভাবে ডিরেকসন দেওয়া ট্রাফিক কাকুরা.
অনাদির মোগলাই এর সেই কাকু টা যে না চাইতেও স্যালাড আলুর তরকারী দ্যায়.. আর খাওয়ার শেষে এক গাল হেসে বলে “আমার টিপস টা?? “
“আজকে একটাও শোনপাপড়ি বিক্রি হয়নি মা কটা তোমরা খাও না” যা বারবার হাতখরচা কমিয়েছে..
হটাত বিছানায় উঠে গাল চেটে দেওয়া মেনি বিল্লি টা যা “ডিপ্রেশনের বাংলা নাকি মনখারাপ” উবিয়ে দিয়েছে রাতারাতি..
না-নামী ( অনামী বললাম না কিন্তু) সেই লোকগুলো এবং বিল্লিগুলোকে নিয়েই আমরা। টুকরোগুলো রয়ে যায়।
Delete